ঢাকাই জামদানি শাড়ি উপমহাদেশের নারী নিকট একটি লোভনীয় পণ্য। শাড়িটি হাতে বুনা হয়।শাড়িটি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁও থানার তাঁতীরা বুনে থাকে। ্ প্রতি শক্রবার সকালে এখানে একটি জামদানির হাট বসে।
জামদানি শাড়ির দাম বুননের উপর নির্ভর করে। একটি সাধারণ মানের শাড়ি বুনতে কমপক্ষে ৭ দিন সময় লাগে।
বাংলাদেশ সরকার জাদানি কারিগরদের জন্য একটি জামদানি পল্লী তৈরী করেছেন। কারিগরদের এখানে ৪০০টির বেশী পোল্ট বরাদ্দো দিয়েছে। এটা রুপগঞ্জে অবস্থিত।
আমাদের পণ্য - মনোহারী শপ |
![]() |
ঢাকাই জামদানি শাড়ি |
জামদানি শাড়ি
জামদানি বয়নে সাধারণত ৭০-৮০ কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়।। জামদানি শাড়ি মুলত দুই প্রকার। সিল্ক জামদানী ও ফুল কটন জামদানী। সিল্ক জামদানী সিল্ক ও কটন দারা তৈরী। আর কটন জামদানী শুধু কটন দিয়ে তৈরী। শাড়িটি লম্ভায় ১২ হাত হয়। জানার বিষয় সিল্ক মানে রেশম।জামদানি শাড়ির দাম বুননের উপর নির্ভর করে। একটি সাধারণ মানের শাড়ি বুনতে কমপক্ষে ৭ দিন সময় লাগে।
বাংলাদেশ সরকার জাদানি কারিগরদের জন্য একটি জামদানি পল্লী তৈরী করেছেন। কারিগরদের এখানে ৪০০টির বেশী পোল্ট বরাদ্দো দিয়েছে। এটা রুপগঞ্জে অবস্থিত।
দাম
এই শাড়ি দাম নির্ভর করে সুতা এবং বুননের উপর।নকশা যত বেশি হবে সময় ততো বেশী প্রয়োজন হবে।শাড়ি যত হল্কা হবে দাম ততো বেশী হবে।শাড়ির প্রকার
শাড়ি অনেক প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন:- জামদানি
- বেনারসি
- সিল্ক শাড়ি
- কাতান
- সূতির শাড়ি
কোথায় পাবেন
ভালো জামদানী জন্য ভালো দোকান নয় ভাল বিক্রেতা দরকার। যিনি আপনাকে ঠকাবেন না। আমরা আপনার জন্য ভালো জামদানি বিক্রি করি।আমাদের পণ্য - মনোহারী শপ |
No comments:
Post a Comment